Campus E-Center, Birganj

বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১১

১৬ ডিসেম্বর

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে, বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা
আমরা তোমাদের ভুলবো না........

সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১১

মহান বিজয় দিবস ২০১১

মহান বিজয় দিবস ২০১১  উদযাপন উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন, বীরগঞ্জ দিনাজপুর ব্যপক প্রস্তুতি গ্রহন করেছে।

সবার জন্য দাওয়াত কার্ড দেয়া হলো

সমন্বয় সভা ও ১দিনের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত




গতকাল বীরগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলার সকল চেয়ারম্যান, সচিব ও উদ্যোক্তাদের নিয়ে এক সমন্বয় সভা ও একদিনের প্রশিক্ষন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মো: জামাল উদ্দীন আহম্মেদ, উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব মো: আখতারুল ইসলাম চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মো: জাহিদুল ইসলাম । তারা সকলে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে আলোচনা করেন এবং উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেন এছাড়াও বীরগঞ্জ উপজেলাকে জন্ম নিবন্ধন অনলাইনের কাযর্ক্রম শুরু করার জন্য ঢাকা থেকে আগত আইইউসফ্ থেকে এক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। আশা করা যায় খুব শ্রীগ্রই এই কার্যক্রম শুরু হবে। উক্ত অনুষ্ঠানের সার্বিক ভাবে উপজেলা ই্-সেন্টার দায়িত্ব পালন করে।

বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১১

ইউআইএসসির উদ্যোক্তাদের মিটিং এবং ট্রেনিং

ইউআইএসসির উদ্যোক্তাদের ১দিনের ট্রেনিং, মত বিনিময় এবং জন্মনিবন্ধন কার্যক্রম ডিজিটাল কম্পিউটারাইজডকরন সহ মনিটরিং টুলস্ এর ব্যবহার ও প্রয়োগ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ১১ ডিসেম্বর ২০১১ রোজ রবিবার সকাল ১০.০০ ঘটিকায় অত্র উপজেলা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত প্রশিক্ষন কর্মশালায় সকল ইউআইএসসির উদ্যোক্তা , সচিব সহ সকলকে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।

স্বা/-
মো: জাহিদুল ইসলাম
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
বীরগঞ্জ,দিনাজপুর।
ফোন: ০৫৩২৩-৭২২০৬
ই-মেইল: unobirganj@mopa.gov.bd

সোমবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১১

বীরগঞ্জ মুক্ত দিবস

৬ ডিসেম্বর
বীরগঞ্জ মুক্ত দিবস
বন্যার্ঢ আয়োজনে
সকলের অংশগ্রহন একান্ত কাম্য
তারিখ: ০৬/১২/২০১১ ইং
স্থান: ডাক্তার খানার মাঠ প্রঙ্গণ, বীরগঞ্জ, দিনাজপুর।

বৃহস্পতিবার, ৩ নভেম্বর, ২০১১

ই-সেন্টারে প্রশিক্ষণরত শিক্ষার্থীরা



নোটিশ

পবিত্র ঈদুল-আজহা উপলক্ষে উপজেলা ই-সেন্টার সকলকে জানায় ঈদ মোবারক। সেই খুশিতে আগামী ০৬/১১/২০১১ ইং হতে ১০/১১/২০১১ ইং পযর্ন্ত ই-সেন্টারের সকল ক্লাশ ও অন্যান্য কাযর্ক্রম বন্ধ থাকবে। আগামী ১৩/১১/২০১১ ইং হতে পূবের ন্যায় সকল কাযর্ক্রম চলবে। আর নতুন ব্যাচে ভর্তিকৃত ছাত্র-ছাত্রীদের ১৫/১১/২০১১ ইং হতে ক্লাশ আরম্ভ হবে।

মোস্তাফিজুর রহমান (পাবেল)
পরিচালক (অপারেটর)
উপজেলা ই-সেন্টার
বীরগঞ্জ, দিনাজপুর।

বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১১

শেষ হলো জেলা সম্মেলন

গত মঙ্গলবার জেলা শ্রশাসকের আয়োজনে দিনাজপুর জেলার সকল থানার ইউনিয়নেন চেয়ারম্যান, সচিব ও UISC গুলোর এক সমন্বয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় জেলার শিশু একাডেমীর মিলনায়তনে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে জেলা প্রশাসক মো: জামাল উদ্দীন আহম্মেদ সকলকে এক যোগে কাজ করার আহবান জানান এবং জেলার সেরা UISC গুলোরকে ল্যাপ্টপ কম্পিউটার প্রদান করেন। তারই ধারাবাহিকতায় বীরগঞ্জ উপজেলার ২নংপলাশবাড়ী ইউপি ২টি ল্যাপ্টপ , মডেম, ফানির্সার ইত্যাদি।

বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০১১

বীরগঞ্জের সুইচগেট টি হতে পারে এক অন্যন্য বিনোদন কেন্দ্র

দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ একটি উন্নয়নশীল উপজেলা এবং পার্শ্ববর্তী সব কয়টি উপজেলা থেকে উন্নত। কিন্তু এখানে কোন বিনোদন পার্ক না থাকায় এলাকার মানুষ মুক্ত খোলা আকাশের বাতাস খেতে পারছে না। যদি ও এখানে একটি ঢেপা নদীর উপর একটি সুইচগেট আছে সেখানেও নানা রকম সমস্যা। যদি কর্তৃপক্ষ এটার সুষ্ঠ পরিচালনা করে তাহলে এই সুইচগেটিই হতে পারে একটি বিনোদনের স্থান।

বুধবার, ৫ অক্টোবর, ২০১১

জেলা প্রশাসকের বীরগঞ্জে ঝটিকা সফর




আজ বুধবার সকালে দিনাজপুর জেলা প্রশাসক এক ঝটিকা সফরে বীরগঞ্জে বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন|
দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক মোঃ জামাল উদ্দীন আহমেদ এক ঝটিকা সফরে বীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় পরিদর্শন, উপজেলা ই-সেন্টার, বীরগঞ্জ থানা পরিদর্শন শেষে ১১নং মরিচা ইউইনয়ন পরিষদে যান। সেখানে তিনি ইউইপ কমম্পেক্স, ইউইনয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস সহ ১১টি ইউনিয়নের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর, ২০১১

পৌরসভা ফুটবল টুনামেন্ট-২০১১

গত 22/09/2011 ইং বীরগঞ্জে বীরগঞ্জ খেলোয়ার কল্যান সমিতি ও সলিডারিটি ক্লাবের যৌথ পরিচালনায় পৌরসভা ফুটবল টুনামেন্ট-২০১১ শুরু হয়েছে। বীরগঞ্জের পৌরমেয়র মা্ও মোহাম্মদ হানিফ খেলার শুভ উদ্বোধন করেন। খুব জাক জমক ভাবে ৮টি টিমের নক আউট খেলা শুরু হয়েছে। সেমি ফাইনাল খেলা আগামী ০৭/১০/২০১১ ইং তারিখ হতে শুরু হবে। আমার ই-ইসেন্টার থেকে যথা সম্ভব খেলায় সহযোগীতা করা হচ্ছে।

নোটিশ

ই-সেন্টারের সকল ছাত্র-ছাত্রীদের জানানো যাচ্ছে যে আসন্ন দূর্গা পূজা উপলক্ষে আজ ০৪/১০/২০১১ ইং তারিখ হতে ০৬/১০/২০১১ ইং তারিখ পযর্ন্ত সকল প্রকার ক্লাশ বন্দ থাকবে। পরবর্তীতে যথাসময়ে ক্লাশ চলবে।

ই-সেন্টার কর্তৃপক্ষ

বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১১

আসছে দোয়েল


অনেক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে দেশেই উৎপাদিত হচ্ছে ল্যাপটপ কম্পিউটার। যার দাম হবে কম।বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থা (টেশিস) ল্যাপটপ তৈরির কাজ হাতে নিয়েছে। দেশে উৎপাদিত ল্যাপটপ কম্পিউটারদোয়েলনামে বাজারে আসবে।
চলতি বছরের জুন মাসে ঢাকায় অনুষ্ঠিত ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলায় টেশিসের স্টলে দোয়েলের নমুনাও প্রদর্শন করা হয়েছিল। সেখানে নতুন ল্যাপটপ সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, ১১ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে দেশে তৈরি ল্যাপটপ উদ্বোধন করবেন।

টেশিস তৈরি করছে ল্যাপটপ
টেশিস দেশে ল্যাপটপ তৈরির কাজটি করছে। এর আগে টেলিফোনের বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ এবংটেলিফোন সেট তৈরি করে আসছিল সরকারি সংস্থাটি। প্রতিষ্ঠানের রয়েছে উন্নত অবকাঠামো, অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় দক্ষ জনবল। দেশে ল্যাপটপ তৈরির পাশাপাশি এরই মধ্যে টেশিস সৌর বিদ্যুৎ প্যানেল, দীর্ঘস্থায়ী মেইনটেইনেন্স ফ্রি ব্যাটারি তৈরি করেছে টেশিস।ভবিষ্যতে দেশেই মুঠোফোন তৈরির পরিকল্পনা করেছে সংস্থাটি।

ল্যাপটপের রকমফের
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দোয়েল ব্র্যান্ডের চার ধরনের ল্যাপটপ বাজারে পাওয়া যাবে। এর মধ্যে প্রথমটির নাম হচ্ছেপ্রাইমারিএটি হবে নেটবুক কম্পিউটার।এর পর্দার আকার হবে ১০ ইঞ্চি। এতে ইন্টেল ৮০০ মেগাহার্টজের প্রসেসর, ৫১২ মেগাবাইট ্যাম থাকছে।এর তথ্য ধারণক্ষমতা ১৬ গিগাবাইট। একবার ব্যাটারি চার্জ করলে এটি টানা দুই ঘণ্টা চলবে।এই নেটবুক কম্পিউটার ১০ হাজার ৫০০ টাকায় পাওয়া যাবে।
দোয়েলের দ্বিতীয় মডেলটির নাম নেটবুক বেসিক। এটির মনিটর ১০. ইঞ্চি। এতে ইন্টেল .৬৬ গিগাহার্টজের প্রসেসর, গিগাবাইট ্যাম ২৫০ গিগাবাইট তথ্য ধারণক্ষমতা থাকবে। এর ব্যাটারি টানা চার ঘণ্টা চলবে।এটির দাম ১৩ হাজার ৫০০ টাকা।
স্ট্যান্ডার্ডনামের তৃতীয় মডেলের নেটবুক কম্পিউটারের মনিটর ১২. ইঞ্চি। এতে . গিগাহার্টজ গতির এই নেটবুকে রয়েছে গিগাবাইট ্যাম, ৩২০ গিগাবাইট তথ্য ধারণক্ষমতা।এর দাম ২০ হাজার ৫০০ টাকা। এটিও চলবে টানা চার ঘণ্টা।
দোয়েল ব্র্যান্ডের সর্বশেষ মডেলের ল্যাপটপ কম্পিউটারের নাম অ্যাডভান্স। এতে নানা ধরনের উন্নত সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। ল্যাপটপটিতে আছে১৪ ইঞ্চির মনিটর। এতে গিগাবাইট ্যাম, ৩২০ গিগাবাইট হার্ডডিস্কের পাশাপাশি ওয়েব ক্যামেরা, ওয়াই-ফাই ব্যবহারের সুবিধা থাকছে। এতে ডিভিডি রাইটারও থাকছে। এর দাম ২৬ হাজার ৫০০ টাকা।
প্রতিটি ল্যাপটপ কম্পিউটারে এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়া হবে। বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়ার জন্য গণনা নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি ল্যাপটপে বাংলা কি-বোর্ড বাংলায় লেখার সুবিধা থাকবে। ভাষা পরিবর্তন করার সুযোগও এতে রয়েছে। ল্যাপটপটি চলবে মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম উবুন্টু দিয়ে। তবে উইন্ডোজ এক্সপি, উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেমও ব্যবহার করা যাবে বলে জানা গেছে। ল্যাপটপ তৈরির মনিটরগুলো আনা হচ্ছে মালয়েশিয়া থেকে। ছাড়া বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হচ্ছে।

উৎপাদনের পরিমাণ
দোয়েল ল্যাপটপ এখন একটি শিফটে তৈরি হচ্ছে। এই শিফটে সকাল নয়টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত প্রায় ২০০ জন কর্মী কাজ করছেন। এখানে চারজন বিদেশি প্রকৌশলী রয়েছেন। প্রথম অবস্থায় চারটি আলাদা মডেলের প্রায় ১০ হাজার ল্যাপটপ বাজারে আসবে। তবে প্রথমে ল্যাপটপগুলো সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে দেওয়া হবে। উৎপাদন বাড়ানোর জন্য দুই শিফটে কাজ চালানোর প্রক্রিয়া চলছে। এটি শুরু হলে ল্যাপটপ উৎপাদন বাড়বে বলে জানা গেছে। দ্বিতীয় শিফটের ল্যাপটপ উৎপাদনের সময় এটির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ দেশেই উৎপাদন করা হবে। প্রথম অবস্থায় সরকার ভর্তুকির মাধ্যমে ল্যাপটপ উৎপাদন করছে। তবে উৎপাদন বাড়ানো হলে ধীরে ধীরে ভর্তুকির পরিমাণ কমে আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

লক্ষ্য ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসংস্থান বৃদ্ধি
বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের হাতে কম দামে ল্যাপটপ কম্পিউটার পৌঁছাতে এবং সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণার বাস্তবায়ন করতে দেশে ল্যাপটপ তৈরির প্রক্রিয়াটি শুরু করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও কথা বলেছেন। ছাড়া কম দামে ল্যাপটপ পেয়ে শিক্ষার্থীরা অনেক লাভবান হবেন। পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন স্থানে ল্যাপটপ পৌঁছাতে পারলে এর মাধ্যমে অনেকে স্বাবলম্বী হয়ে নিজের কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারবে বলেও মনে করছেন অনেকে।

দেশের ল্যাপটপ
টেশিস উৎপাদিত দোয়েল ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ নিয়ে অনেক দিন ধরে দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষের আগ্রহ লক্ষ করা গেছে। ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলায় টেশিসের স্টলে সাধারণ মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রে ছিল এই নমুনা ল্যাপটপ। কিন্তু শুরুতেই এটি সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে দেওয়া হবে খবরে অনেকেই শঙ্কিত হচ্ছেন। অনেকের প্রশ্ন, তাহলে কবে ল্যাপটপ কম্পিউটার সাধারণ মানুষের হাতে আসবে। আর সাধারণ মানুষ পেলেও তার মান নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তুলেছে। আবার সঠিকভাবে এই ল্যাপটপ উৎপাদন করতে পারলে দেশে একটি দারুণ সম্ভাবনাও তৈরি হবে বলে মনে করছেন কেউ কেউ। একসময় দেশের চাহিদা মিটিয়ে যদি বিদেশেও ল্যাপটপ রপ্তানি করা যায়, তাহলে এটি বাংলাদেশের প্রযুক্তি বাজারের জন্য একটি ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে। যত যা- হোক, দোয়েল তো দেশের ল্যাপটপ

মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১১

বীরগঞ্জ অনলাইন সাইট এ আমন্ত্রণ

বীরগঞ্জ অনলাইন সাইট এ আমন্ত্রণ। 
http://www.BirganjOnline.com

ঢাকাস্থ বীরগঞ্জ বাসীরা সকলে মিলে বীরগঞ্জ সমিতির ব্যানার এ একত্রিত হয়েছে।
বীরগন্জবাসী যে কেউ বীরগঞ্জ অনলাইন সাইট এ সদস্য হতে পারেন এবং যে কোন সদস্যকে খুঁজে বের করতে পারেন। এমনকি তাকে ইমেইল-ও পাঠাতে পারেন।

বীরগঞ্জ অনলাইন সাইট-টির সম্পূর্ণ কাজ এখনো শেষ হয়নি। তবে এখুনি সদস্য হওয়া সম্ভব।
আপনাদের সকলকে বীরগঞ্জ অনলাইন সাইট এ আমন্ত্রণ রইল।


শনিবার, ২৭ আগস্ট, ২০১১

মতবিনিময় সভায় বিভাগীয় কমিশনার, রংপুর

গত ২৫ আগষ্ট ২০১১ ইং বেলা ১২.০০ ঘটিকায়  জনাব মোঃ জসীম উদ্দীন আহমেদ ,বিভাগীয় কমিশনার , রংপুর বিভাগ, রংপুর, এক মতবিনিময় সভায় বীরগঞ্জে উপস্থিত হন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ আব্দুল মালেক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( শিক্ষা ও উন্নয়ন), উপজেলা চেয়ারম্যান আখতারুল ইসলাম চৌধুরী , উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান গোপাল দেব শমা , প্রশাসন , জন প্রতিনিধি , প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক  মিডিয়ার কমী। তিনি সকল কে ঐক্য বদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানান।


মতবিনিময় সভা শুরুতে ই-সেন্টার  ও সভা শেষে জাতীয় উদ্যান সিংড়া ফরেস্ট পরিদশনে যান।

বুধবার, ২৪ আগস্ট, ২০১১

ইউপি সদস্যদের শপত গ্রহণ

আজ বুধবার ইউপি সদস্যদের শপত গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। শপত পাঠ করাণ উপজেলা নিবাহী অফিসার মো ঃ জাহিদুল ইসলাম, বীরগঞ্জ দিনাজপুর। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আখতারুল ইসলাম চৌধুরী বাবুল ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান দয় ও ১১টি ইউপি চেয়ারম্যান বৃন্দ , সাংবাদিক বৃন্দ এবং অন্যান্য সুধী জন।

বুধবার, ১০ আগস্ট, ২০১১

সনদ বিতরণ

গতকাল মঙ্গলবার

সকাল ১০.০০ ঘটিকার সময় উপজেলা নিবাহী আফিসারের কাযালয়ে উপজেলা ই-সেন্টারের প্রশিক্ষণাথীদের মাঝে কম্পিউটারের সনদ বিতরণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নিবাহী আফিসার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম ও সমাজ সেবা আফিসার জনাব মোঃ কামরুল হাসান ও অন্যান্য সুধী জন।

বুধবার, ২০ জুলাই, ২০১১

মৎস্য রেলী

নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, বদলে দেব বাংলাদেশ
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০১১ উদযাপন উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের মৎস্য বিভাগ , পাউব এর সৌজনে সকাল ১০টায় এক মৎস্য রেলী বীরগঞ্জের প্রধান প্রধান সড়ক প্রঁদক্ষিন করে উপজেলা মিলনায়তনে শেষ হয়। রেলীতে অংশ গ্রহন করেন মাননীয় সংসদ সদস্য মনরঞ্জন শীল গোপাল এমপি। উপজেলা  চেয়ারম্যন আক্তারুল ইসলাম চৌধুরী বাবুল,
ভারপ্রপ্ত উপজেলা নিবাহী অফিসার জনাব মোঃ আশরাফুল ইসলাম , উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যন গোপাল দেব শমা ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যন শাহানাজ পারভীন , সকল ইউপি চেয়ারম্যন, উপজেলার মৎস্য অফিসার , পাউব এর পরিচালক জনাব মোঃ হিরু ও অন্যান্য্ সুধী জন ।রেলী শেষে উপজেলা মিলনায়তনে এক আলোচনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। (পাবেল)

মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১১

Adimission Going On ....

Admission going on 8th Batch
COMPUTER APPLICATION PROGRAM

Class began: 19 july 2011

so contact now flowing the address
HR Dep.
Upazila E-Center
Upazila porisod Bhoban
Birganj Dinajpur
Cell:01199350306

রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১১

বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন, ২০১১

 শুরু হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং

তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন সেবা ও কাজকে সহজ করার চেষ্টা আজ গোটা পৃথিবীতেই। ব্যাংকিং সেবাতেও তথ্যপ্রযুক্তি কাজে লাগানো হচ্ছে নানা মাত্রায়। অনলাইন ব্যাংকিংয়ের নতুন প্রজন্ম মোবাইল ব্যাংকিং চালু হয়েছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশ ব্যাংক এ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ব্যাংককে লাইসেন্সও দিয়েছে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং পরিচালনা করার জন্য।
এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নিয়ে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ৩১ মার্চ দেশে প্রথমবারের মতো এ ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করেছে। মোবাইল ব্যাংকিং চলছে মোবাইল ফোন সংযোগদাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যৌথভাবে।
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, শাখাহীন এ ব্যাংকিং-ব্যবস্থায় গ্রাহকের প্রয়োজন শুধু একটি নিবন্ধিত মুঠোফোন। সব ধরনের ফোনসেটে যেকোনো সংযোগদাতার নম্বর দিয়েই মোবাইল ব্যাংকিংয়ের অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে। মুঠোফোনের নম্বরটিই অ্যাকাউন্ট নম্বর হিসেবে নিবন্ধিত হবে। তবে নম্বরটির শেষে থাকবে ব্যাংকের দেওয়া একটি চেক-ডিজিট। এ সংখ্যা অন্য নম্বর থেকে একে স্বতন্ত্র হিসেবে বিবেচিত করবে। ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের অনুমোদিত সিটিসেল এবং বাংলালিংকের যেকোনো এজেন্ট পয়েন্ট থেকে এ মোবাইল অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করা যাবে। গ্রাহক আবেদনপত্র পূরণ করে জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি ও ছবিসহ এজেন্টের কাছে জমা দেবেন। এজেন্ট গ্রাহকের আবেদনপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি নিরীক্ষণ করবেন। এজেন্ট তাঁর কার্যক্রম সম্পন্ন করার পর গ্রাহক তাঁর মোবাইলে ডিবিবিএল সিস্টেম থেকে একটি আইভিআর কল বা ইউএসএসডি প্রম্পট মেনু পাবেন, যেখানে গ্রাহক তাঁর পছন্দমতো চার সংখ্যার পিন (পার্সোনাল আইডেনটিফিকেশন নম্বর) দেবেন। এরপরই গ্রাহকের মোবাইল হিসাবটি চালু হবে। গ্রাহক তাঁর মোবাইল হিসাবে নগদ টাকা জমাদান, উত্তোলন, ইউটিলিটি বিল প্রদান, এয়ার টাইম টপ-আপসহ মার্চেন্ট পেমেন্ট (কেনাকাটার খরচ পরিশোধ) সহজে এবং নিরাপদে সম্পন্ন করতে পারবেন।
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ইউএসএসডি (আনস্ট্রাকচারড সাপ্লিমেন্টারি সার্ভিস ডাটা) অথবা এসএমএস+আইভিআর (ইন্টার-অ্যাক্টিভ ভয়েস রেসপন্স) প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। ইউএসএসডির ক্ষেত্রে নির্দেশনা এবং পিন, ইউএসএসডির মাধ্যমে এবং এসএমএস ও আইভিআরের ক্ষেত্রে নির্দেশনা বা আইভিআর কলের মাধ্যমে পাঠানো হয়। পিন লেনদেনের ক্ষেত্রে ইউএসএসডি ও আইভিআর দুটোই নিরাপদ। যেহেতু মোবাইল ফোনসেট, পিন ও চেক ডিজিট আয়ত্তে নেওয়া ছাড়া হিসাব থেকে টাকা উত্তোলন করা যাবে না, তাই গ্রাহকের টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং প্রতারণামূলক লেনদেনের আশঙ্কাও কম। এ ছাড়া চেক ডিজিট ছাড়া টাকা জমা দেওয়া যাবে না বলে অনাকাঙ্ক্ষিত টাকা জমাদান থেকে সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ এ মোবাইল ব্যাংকিং-ব্যবস্থা। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক ডিবিবিএল মনোনীত যেকোনো এজেন্ট পয়েন্ট থেকে গ্রাহক নিবন্ধনের সময় ব্যাংকের সিস্টেম থেকে একটি কল পাবেন। এরপর গ্রাহক তাঁর মোবাইল থেকে চার সংখ্যার পছন্দমতো একটি পিন (গোপন নম্বর) নম্বর টাইপ করবেন। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের লেনদেনে এ পিন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এ গোপন নম্বর দিয়েই গ্রাহক টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। এজেন্ট পয়েন্টগুলোতে একজন গ্রাহক এক দিনে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকা করে পাঁচবার জমা এবং পাঁচ হাজার টাকা করে পাঁচবার তুলতে পারবেন। এ ছাড়া ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের যেকোনো এটিএম বুথ থেকেও এ টাকা তোলা যাবে পরবর্তী সময়ে।
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক যেকোনো ধরনের লেনদেনের পর মুঠোফোনে একটি বার্তা পাবেন, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর লেনদেনের বিষয়টি নিশ্চিত করবেন। রেমিট্যান্স ট্রান্সফার, বিভিন্ন করপোরেট অফিসের বেতনাদি প্রভৃতি খুব সহজেই মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে নিষ্পন্ন করা যায়। এ ছাড়া মোবাইল নম্বরটি অ্যাকাউন্ট নম্বর হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় গ্রাহক স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যাংকিং সেবা পেতে পারেন দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে, এমনকি যেখানে কোনো ব্যাংকের শাখা নেই।

ছড়িয়ে পড়ছে দ্রুত
বৃহত্তর ঢাকা অঞ্চলের ছয়টি উপজেলায় এবং ঢাকা শহরে ইতিমধ্যে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ৩৪টি উপজেলা অফিসসহ ৪৬টি নিয়ন্ত্রণকারী অফিসের মাধ্যমে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় থেকে মোবাইলব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। পুরোপুরি প্রযুক্তিনির্ভর এই ব্যবস্থায় ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের অনলাইন প্রযুক্তি ব্যবহূত হচ্ছে।
ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, পর্যায়ক্রমে সারা দেশে সব উপজেলায় নিয়ন্ত্রণকারী অফিস চালু করে দরিদ্র এবং ব্যাংকিং সেবাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে নতুন এই সেবায় আনা হবে। এখন মুঠোফোন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক এবং সিটিসেল সারা দেশে তাদের এজেন্টের মাধ্যমে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকে এই ব্যাংকিং কার্যক্রমে সহায়তা দিচ্ছে। এজেন্টনির্ভর এই ব্যাংকিং ব্যবস্থায় সারা দেশে মোবাইল এজেন্টদের একটি নতুন ব্যবসার দুয়ার খুলে গেছে। এ প্রসঙ্গে কথা হলো সিটিসেলের এজেন্ট দোহার এন্টারপ্রাইজ-২-এর স্বত্বাধিকারী আবদুল করিমের সঙ্গে। তিনি বলেন, স্বল্প আয়ের চাকরিজীবীরা এই মোবাইল অ্যাকাউন্ট বেশি খুলছেন। প্রতিদিনই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অ্যাকাউন্ট হচ্ছে। ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট করা খরচসাপেক্ষ বলে স্বল্প ব্যয়ের এই মোবাইল অ্যাকাউন্ট করতে এলাকার মানুষ বেশি আগ্রহী। এ ছাড়া খুব অল্প সময়ে ঝামেলাবিহীনভাবে টাকা লেনদেন করা যায়।
দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে সহজে অর্থ স্থানান্তর সম্পর্কে আবদুল করিম বলেন, আগে আমার এই মোবাইল ফোন ফ্লেক্সিলোডের দোকানে কোনো স্বল্প আয়ের মানুষ এক হাজার টাকা ফ্লেক্সি করে দেশের অন্য জায়গায় প্রয়োজনে স্থানান্তর করলে একটা অংশ কেটে রাখা হতো, যা ব্যয়বহুল ছিল। মোবাইল ব্যাংকিং আসার পর থেকে অনেক স্বল্প খরচে দ্রুত সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহজেই টাকা পাঠানো যাচ্ছে। তবে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের প্রকৃত সেবা পেতে হলে সারা দেশে এই ব্যাংকিংয়ের নেটওয়ার্ক বাড়াতে হবে। নেটওয়ার্ক বাড়লে মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে এই মোবাইল অ্যাকাউন্ট করে দরিদ্র জনগোষ্ঠী প্রকৃত ব্যাংকিং সেবা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে সহজেই পেতে পারে। সারা দেশে এখন ১৫২ জন এজেন্ট ডাচ্-বাংলা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন। প্রতিদিনই এই এজেন্টের সংখ্যা বাড়ছে, অ্যাকাউন্টের সংখ্যাও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। ইতিমধ্যেই মোট অ্যাকাউন্টের সংখ্যা তিন সহস্রাধিক ছাড়িয়ে গেছে।
লাইসেন্সপ্রাপ্ত অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করলে এই সেবা আরও দ্রুত দেশের সর্বত্র বিস্তৃত হবে।